জুরিখ: শেষরক্ষা হল না। শাস্তি কমলেও শেষ পর্যন্ত পদত্যাগই করতে হচ্ছে মিশেল প্লাতিনিকে। ফিফার এথিকস কমিটি দুর্নীতির দায়ে ৬ বছর নির্বাসিত করেছিল তাঁকে। সোমবার কোর্ট অফ আরবিট্রেশন ফর স্পোর্ট সেই নির্বাসনের শাস্তি কমিয়ে ৪ বছর করেছে। ফলে উয়েফার সভাপতি পদ থেকে সরেই যেতে হচ্ছে প্লাতিনিকে।
জরিমানাও ৮০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ৫৫ লক্ষ টাকা) থেকে ৬০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ৪২ লক্ষ টাকা) করা হয়েছে। রায়ের পর প্লাতিনি বলেছেন, ‘আদালতের রায় মেনে নিচ্ছি। তবে চূড়ান্ত অবিচার হল। জীবন মানেই নানা আশ্চর্যজনক ঘটনার সম্মুখীন হওয়া। সেরকমই একটা ঘটনা প্রত্যক্ষ করলাম। আগেই জানিয়েছিলাম, শাস্তি বহাল থাকলে উয়েফার সভাপতির পদ ছেড়ে দেব।’ আদালত তার রায়ে বলেছে, ‘যে ২০ লক্ষ সুইস ফ্রাঁ নিয়ে অভিযোগ, প্লাতিনি বলছেন সেটা পারিশ্রমিক হিসেবে ফিফা তাঁকে দিয়েছিল। কিন্তু এ ব্যাপারে আদালত যথাযোগ্য তথ্য প্রমাণ পায়নি। তাছাড়া প্লাতিনি অন্যায় সুবিধেও নিয়েছিলেন। স্বার্থের সঙ্ঘাতের প্রমাণও পাওয়া গেছে প্লাতিনির বিরুদ্ধে। তা সত্ত্বেও আদালতের মনে হয়েছে, যে শাস্তি ওঁকে দেওয়া হয়েছে, তা একটু বেশি কড়া। সেই কারণে শাস্তির পরিমাণ কমানো হল।’
জরিমানাও ৮০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ৫৫ লক্ষ টাকা) থেকে ৬০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (প্রায় ৪২ লক্ষ টাকা) করা হয়েছে। রায়ের পর প্লাতিনি বলেছেন, ‘আদালতের রায় মেনে নিচ্ছি। তবে চূড়ান্ত অবিচার হল। জীবন মানেই নানা আশ্চর্যজনক ঘটনার সম্মুখীন হওয়া। সেরকমই একটা ঘটনা প্রত্যক্ষ করলাম। আগেই জানিয়েছিলাম, শাস্তি বহাল থাকলে উয়েফার সভাপতির পদ ছেড়ে দেব।’ আদালত তার রায়ে বলেছে, ‘যে ২০ লক্ষ সুইস ফ্রাঁ নিয়ে অভিযোগ, প্লাতিনি বলছেন সেটা পারিশ্রমিক হিসেবে ফিফা তাঁকে দিয়েছিল। কিন্তু এ ব্যাপারে আদালত যথাযোগ্য তথ্য প্রমাণ পায়নি। তাছাড়া প্লাতিনি অন্যায় সুবিধেও নিয়েছিলেন। স্বার্থের সঙ্ঘাতের প্রমাণও পাওয়া গেছে প্লাতিনির বিরুদ্ধে। তা সত্ত্বেও আদালতের মনে হয়েছে, যে শাস্তি ওঁকে দেওয়া হয়েছে, তা একটু বেশি কড়া। সেই কারণে শাস্তির পরিমাণ কমানো হল।’
No comments:
Post a Comment