‘সাতে সাত’ করতে হলে দু’টি ডার্বি খেলতে হবে লাল হলুদকে
আকর্ষণ আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়াতে বদলে যাচ্ছে কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের ফরম্যাট। গত বছর ১১ দলের কলকাতা প্রিমিয়ার লিগে চ্যাম্পিয়ন হতে খেলতে হয়েছিল মাত্র ১০টি ম্যাচ। বলা হয়েছিল সি এফ এল বিশ্বের সবথেকে সহজ লিগ। যুবভারতী ছিল না আই এফ এ’র হাতে। ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছিল আই এস এল। সেই সমালোচনা থেকে শিক্ষা নিয়ে আই এফ এ কলকাতা লিগে ফিরিয়ে আনছে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ছোঁয়া। তাই এবার কলকাতা প্রিমিয়ার লিগে চালু হচ্ছে সুপার ফোর।
কলকাতা প্রিমিয়ার লিগ ওয়ানে ১১টি দল প্রথমে নিজেদের মধ্যে খেলবে। এরপর প্রথম চারটি দলকে নিয়ে হবে সুপার ফোর বা চ্যাম্পিয়নশিপ ফোর। চ্যাম্পিয়ন হতে গেলে খেলতে হবে ১৩টি ম্যাচ। বাকি সাতটি দল খেলবে ‘রেলিগেশন ফোরে’। সেখানেও থাকবে পয়েন্টের ক্যারি ফরোয়ার্ড নিয়ম। রেলিগেশন ফোর থেকে চারটি দল নেমে যাবে প্রিমিয়ার টু’তে। সেখানে খেলবে ন’টি দল। সেখানে হবে ডাবল লেগ। এবার কলকাতা লিগের স্পনসর হতে চলেছে নামী লিকার কোম্পানি। আই এফ এ সচিব উৎপল গাঙ্গুলি উদ্যোগ নিয়েছেন ওই স্পনসরশিপ আনার। লিগ শুরু করতে নিজের সংস্থার তহবিল থেকে আই এফ এ তহবিলে কিছু অর্থ পাম্প করছেন তিনি। এবার কলকাতা লিগের টি আর পি হল ১২২ বছরের প্রতিযোগিতায় নিজেদের রেকর্ড ভেঙে ইস্ট বেঙ্গল টানা সাতবার চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে কিনা? ইতিমধ্যেই ১৯৭০ থেকে ১৯৭৫ আর ২০১০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হয়ে নজির গড়েছে ইস্ট বেঙ্গল। ২০১৬ সালের শুরুতে ইস্ট বেঙ্গলের তিনটি টার্গেট ছিল। প্রথম টার্গেট আই লিগ জেতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। দ্বিতীয় টার্গেট ফ্লাড লাইটের অনুমতি এখনও ফোর্ট উইলিয়াম থেকে বের করতে পারেনি লাল-হলুদ কর্তারা। যদিও অর্থ মঞ্জুর করে রেখেছেন বিদায়ী ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। আর তৃতীয়টি হল কলকাতা লিগে সাতে সাত। এর জন্য মরগ্যানকে ক্লাব জানিয়ে দিয়েছে দুই জন বিদেশিকে মরশুমের গোড়া থেকে নেওয়া খুবই প্রয়োজন। কলকাতা লিগে সাতে সাত করতে হবে। আই এফ এ যা ফরম্যাট করছে তাতে সাতে সাত করতে গেলে দুই বার মোহন বাগানের বাঁধা পার হতে হবে ইস্ট বেঙ্গলকে। তিন প্রধান নিজেদের মধ্যে দুই বার খেলবে বলেই আই এফ এ কর্তাদের আশা। তাই নতুন ফরম্যাটে এবার কলকাতা লিগ জমে যেতে পারে। আই এফ এ কলকাতা লিগের দুটি ডার্বি যুবভারতীতে করতে বদ্ধপরিকর। তাদের যুক্তি ফেডারেশন যদি আতলেতিকো ডি কলকাতাকে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেয় তোমাদের সব হোম ম্যাচ যুবভারতীতেই হবে, তবে কলকাতা লিগের দুটি সম্ভাব্য ডার্বি আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামেই করব। ফরম্যাট পরিরর্তনে আই এফ এ’র চ্যানেল পার্টনারের বড় ভূমিকা আছে। অপ্রধান দল গুলির সঙ্গে ঘরোয়া আলোচনার পাশাপাশি তিন প্রধানের কর্তাদেরও আই এফ এ শীর্ষ কর্তারা ফরম্যাট বদলের ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন। গভর্নিং বডির পরবর্তী মিটিংয়ে সংবিধানের অ্যাপেনডিক্স কে’র অধীনে কলকাতা লিগের নিয়ম পরিবর্তন করা হবে।
কলকাতা প্রিমিয়ার লিগ ওয়ানে ১১টি দল প্রথমে নিজেদের মধ্যে খেলবে। এরপর প্রথম চারটি দলকে নিয়ে হবে সুপার ফোর বা চ্যাম্পিয়নশিপ ফোর। চ্যাম্পিয়ন হতে গেলে খেলতে হবে ১৩টি ম্যাচ। বাকি সাতটি দল খেলবে ‘রেলিগেশন ফোরে’। সেখানেও থাকবে পয়েন্টের ক্যারি ফরোয়ার্ড নিয়ম। রেলিগেশন ফোর থেকে চারটি দল নেমে যাবে প্রিমিয়ার টু’তে। সেখানে খেলবে ন’টি দল। সেখানে হবে ডাবল লেগ। এবার কলকাতা লিগের স্পনসর হতে চলেছে নামী লিকার কোম্পানি। আই এফ এ সচিব উৎপল গাঙ্গুলি উদ্যোগ নিয়েছেন ওই স্পনসরশিপ আনার। লিগ শুরু করতে নিজের সংস্থার তহবিল থেকে আই এফ এ তহবিলে কিছু অর্থ পাম্প করছেন তিনি। এবার কলকাতা লিগের টি আর পি হল ১২২ বছরের প্রতিযোগিতায় নিজেদের রেকর্ড ভেঙে ইস্ট বেঙ্গল টানা সাতবার চ্যাম্পিয়ন হতে পারবে কিনা? ইতিমধ্যেই ১৯৭০ থেকে ১৯৭৫ আর ২০১০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হয়ে নজির গড়েছে ইস্ট বেঙ্গল। ২০১৬ সালের শুরুতে ইস্ট বেঙ্গলের তিনটি টার্গেট ছিল। প্রথম টার্গেট আই লিগ জেতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। দ্বিতীয় টার্গেট ফ্লাড লাইটের অনুমতি এখনও ফোর্ট উইলিয়াম থেকে বের করতে পারেনি লাল-হলুদ কর্তারা। যদিও অর্থ মঞ্জুর করে রেখেছেন বিদায়ী ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। আর তৃতীয়টি হল কলকাতা লিগে সাতে সাত। এর জন্য মরগ্যানকে ক্লাব জানিয়ে দিয়েছে দুই জন বিদেশিকে মরশুমের গোড়া থেকে নেওয়া খুবই প্রয়োজন। কলকাতা লিগে সাতে সাত করতে হবে। আই এফ এ যা ফরম্যাট করছে তাতে সাতে সাত করতে গেলে দুই বার মোহন বাগানের বাঁধা পার হতে হবে ইস্ট বেঙ্গলকে। তিন প্রধান নিজেদের মধ্যে দুই বার খেলবে বলেই আই এফ এ কর্তাদের আশা। তাই নতুন ফরম্যাটে এবার কলকাতা লিগ জমে যেতে পারে। আই এফ এ কলকাতা লিগের দুটি ডার্বি যুবভারতীতে করতে বদ্ধপরিকর। তাদের যুক্তি ফেডারেশন যদি আতলেতিকো ডি কলকাতাকে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেয় তোমাদের সব হোম ম্যাচ যুবভারতীতেই হবে, তবে কলকাতা লিগের দুটি সম্ভাব্য ডার্বি আমরা সল্টলেক স্টেডিয়ামেই করব। ফরম্যাট পরিরর্তনে আই এফ এ’র চ্যানেল পার্টনারের বড় ভূমিকা আছে। অপ্রধান দল গুলির সঙ্গে ঘরোয়া আলোচনার পাশাপাশি তিন প্রধানের কর্তাদেরও আই এফ এ শীর্ষ কর্তারা ফরম্যাট বদলের ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন। গভর্নিং বডির পরবর্তী মিটিংয়ে সংবিধানের অ্যাপেনডিক্স কে’র অধীনে কলকাতা লিগের নিয়ম পরিবর্তন করা হবে।
No comments:
Post a Comment