আর্মান্দো কোলাসোর কোচিংয়ে ডেম্পোয় খেলার সময় রিজার্ভ বেঞ্চে বসেই সময় কাটত। দিনের পর দিন প্রথম একাদশে সুযোগ না পেয়ে দমবন্ধ হয়ে উঠেছিল তঁার। সেখান থেকে বছর দুই আগে মোহনবাগানে চলে আসেন। তারপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। রূপকথার মতো বদলে গেছে জীবন। সেই জেজে লাখপেখলুয়া বাগান সমর্থকদের কাছে এখন রীতিমতো বীরের সম্মান পাচ্ছেন। ম্যাচের পর ম্যাচ গোল করে দলকে জেতাচ্ছেন। কেরিয়ারের সোনার সময় চলছে মিজো স্ট্রাইকারের। তঁার দল মোহনবাগানের অল্পের জন্য আই লিগ হাতছাড়া হয়েছে। কিন্তু ফেড কাপে দুরন্ত ফর্মে গোটা দল।
Labels
Labels
Monday, May 9, 2016
১৬ মিনিটেই জেজের জাদুতে ভ্যানিশ লাজং | অভিষেক সেনগুপ্ত | এই সময়
মোহনবাগান-৫ : লাজং এফসি-০/ /(জেজে ৪০, ৫১ ও ৫৬, বিক্রমজিত্ ৪৫, আজহারউদ্দিন
৮৭)/
দৃশ্যপট কত দ্রুত বদলায়!
৮৭)/
দৃশ্যপট কত দ্রুত বদলায়!
ডাগআউটে বসে ছটফট করছেন বাঙালি ভদ্রলোক৷ অস্থির পায়চারি৷ চোখেমুখে বিরক্তি৷ হতাশা গ্রাস করেছে বাগান কোচকে৷
সেই সঞ্জয় সেন তৃপ্তির সাগরে ভাসলেন ৪০ মিনিটে৷ 'মিজো ম্যাজিশিয়ান' গোলের আগুন জ্বালাতেই! ৪০ থেকে ৫৬, ফেড কাপের প্রথম সেমিফাইনাল আসলে ১৬ মিনিটের৷ ওই ষোলো মিনিটে হ্যাটট্রিক৷ ওই ষোলো মিনিটে গ্যালারিতে রংমশাল জ্বালিয়ে দেওয়া৷ ওই ষোলো মিনিটেই সুপারস্টার হয়ে যাওয়া জেজে লালপেখলুয়ার৷ পাহাড়ি ঝর্ণা ফিরে দেখলে মিলবে অনেক নাম৷ ভাইচুং ভুটিয়া৷ সুনীল ছেত্রী৷ লালম পুইয়া৷ হঠাত্ করে সাড়া ফেলে হারিয়ে যাওয়া নামও অনেক৷ বহু দিন পর কলকাতা আবার সাক্ষী আর এক পাহাড়ি স্ট্রাইকারের উত্থানের৷ যিনি একাই পাল্টে দিতে পারেন ম্যাচ৷ কোণঠাসা টিমকে ফিরিয়ে আনতে পারেন ম্যাচে৷ অবলীলায় জেতাতে পারেন হ্যাটট্রিক করে৷ রবি রাতে বারাসত জন্ম দিয়ে গেল এক নতুন নায়কের৷
নতুন ঈশ্বর আর নতুন পাহাড়ি বিছের যুগলবন্দি | প্রীতম সাহা | আনন্দবাজার
মোহনবাগান-৫ জেজে-হ্যাটট্রিক, বিক্রমজিৎ, আজহারউদ্দিন)
লাজং এফসি-০
হোসে র্যামিরেজ ব্যারেটো থেকে বোধহয় ‘কোনও এক’ হোসে র্যামিরেজ ব্যারেটো বলার সময় চলে এল মোহনবাগানে!
বছর চারেক আগের কথা। সবুজ-তোতার অবসরের পরে বাগানে এক রকম অন্ধকার নেমে এসেছিল। ক্লাবকে অনাথ করে ‘ঈশ্বর’ চিরতরে সম্পর্কচ্ছেদ করেছিলেন যে! ব্যারেটোর জন্য সমর্থকদের সেই আর্তনাদ আজও কান পাতলে শোনা যায় বাগান তাঁবুতে।
Subscribe to:
Posts (Atom)