কলকাতার তিন প্রধানের গর্ব, ঐতিহ্য ও কৌলিন্যকে এক ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে বঙ্গীয় ফুটবলের শ্মশানযাত্রা ত্বরান্বিত করতে অতিশয় আগ্রহী অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের কর্মকর্তাদের ধিক্কার জানিয়ে এই লেখা শুরু করছি। ধিক ধিক প্রফুল্ল প্যাটেল। ধিক ধিক কুশল দাস। আপনারা বিড়ির প্যাকেট বাঁধুন। ভারতীয় ফুটবলের সর্বনাশ সাধনের জন্য আপনারা উদ্যোগী না হলেই মঙ্গল।
Labels
Labels
Thursday, May 19, 2016
আইজলের উইং প্লে রুখতে তৎপর সঞ্জয় | বর্তমান
বৃহস্পতিবার সকালে অনুশীলন সেরে দুপুরের ফ্লাইটে গুয়াহাটি উড়ে যাচ্ছে মোহন বাগান। শনিবার ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে ফেডারেশন কাপের ফাইনালে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী আইজল এফসি। সেই ম্যাচের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে কলকাতার শতাব্দীপ্রাচীন ক্লাবটি। শিলংয়ে সেমি-ফাইনালের দ্বিতীয় দফার ম্যাচ খেলার পর থেকেই আইজল এফসি’কে হারানোর পরিকল্পনা কষতে আরম্ভ করেছেন সঞ্জয় সেন।
কলকাতা ফুটবলের গর্ব ও ঐতিহ্যকে অস্তাচলে পাঠাতে চায় ফেডারেশন | রাতুল ঘোষ - বর্তমান
কলকাতার দুই বড় ক্লাবের কর্মকর্তারা দেওয়ালের লিখন সঠিকভাবে পড়তে পারেননি। ক্লাবের প্রশাসনিক ক্ষমতা নিজেদের হাতে কুক্ষিগত করে রাখতে তাঁরা যে পরিমাণ উদ্যম দেখিয়েছেন, তার এক দশমাংশও চেষ্টা করেননি ক্লাবকে আর্থিকভাবে স্বয়ম্ভর করে গড়ে তোলার। অথচ মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গলের যে বিশাল ফ্যান বেস তা অনেক ইউরোপিয়ান ক্লাবেরও নেই। সেই সমর্থককূলকে দুই বড় ক্লাবের কর্তারা দীর্ঘদিন ধরে চূড়ান্ত অবজ্ঞা করে এসেছেন।
হাউই উড়িয়ে চাঁদের গায়ে ছাই লাগানোর অপচেষ্টা | চুনী গোস্বামী - আনন্দবাজার
সকালে এই লেখা হয়তো যখন আপনারা পড়ছেন তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সবাই জেনে যাবেন আগামী পাঁচ বছর এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে?
যিনিই হবেন তাঁর কাছে আমার অনুরোধ, বাঙালির আবেগের ফুটবলকে গলা টিপে মেরে ফেলার যে গেমপ্ল্যান তৈরি করেছেন প্রফুল্ল পটেল এবং আইএমজি-আর জোট, তা ভেস্তে দিতে নামুন। গোটা বাংলা আপনার পাশে থাকবে।
প্রফুল্ল, রিলায়েন্স এবং ইস্ট -মোহনের শেষ যাত্রা | রুপায়ণ ভট্টাচার্য - এই সময়
রাস্তার মোড়ে বিশাল বিজ্ঞাপনী হোর্ডিংয়ে যে মুখটাকে দিনের পর দিন দেখছি , হঠাত্ই তা মুছে অন্য ছবি লাগিয়ে দেওয়া দেখলে কী মনে হয় ?কারও মন অসম্ভব খারাপ হয়ে যায় ---এক আত্মীয় বিয়োগের যন্ত্রণার মতো৷ কারও মনে রেখাপাতই করে না ---এ আর এমন কী ? এটাই তো স্বাভাবিক !মোহনবাগান -ইস্টবেঙ্গলও যদি একদিন ফুটবল আকাশ থেকে উধাও হয়ে যায় , তা হলে প্রফুল্ল প্যাটেল -কুশল দাসদের দ্বিতীয় শ্রেণির প্রতিক্রিয়া হবে৷ এটাই তো স্বাভাবিক ! তুমি টিকে থাকতে পারলে না , এ দায় তোমার৷ কলকাতা থেকে ভারত কাঁপানো হিন্দুস্থান মোটর্স, ডানলপ , জেশপ , ক্যালকাটা কেমিক্যাল , সুলেখা , বেঙ্গল ল্যাম্প , বেঙ্গল ইমিউনিটির মতো সংস্থা যখন আড়ালে চলে যেতে পারে , তা হলে মোহনবাগান -ইস্টবেঙ্গল তো মুছতেই পারে৷
Subscribe to:
Posts (Atom)