মোহালি, ১৮ এপ্রিল: জয়ের রাস্তায় ফিরে এসেছে দল। দুরন্ত ফর্মে রয়েছেন অধিনায়ক গৌতম গম্ভীর স্বয়ং। তবুও কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার আইপিএলের আরও একটি অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে নামার আগে যথেষ্ট সতর্ক নাইট রাইডার্স শিবির। কারণ শুরুটা ভাল করতে না পারলেও গত রবিবারই ধোনির রাইজিং পুনেকে ৬ উইকেটে হারিয়ে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব। তবে ঘরের মাঠে কেকেআর বধের স্বপ্নে বিভোর ডেভিড মিলারদের সামনে সব থেকে বড়় বাধা অবশ্যই গৌতম গম্ভীরের ফর্ম। আইপিএল নাইনে এখনও পর্যন্ত তিন ম্যাচে তিনি করে ফেলেছেন ১৯২ রান। যার মধ্যে শনিবার সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে প্রথম অ্যাওয়ে ম্যাচে গম্ভীরের
অপরাজিত ৯০ রানের ইনিংসই দলকে দ্রুত জয়ের পথে ফিরিয়ে এনেছে। কাগজে কলমে কেকেআর অনেকটাই এগিয়ে। তবুও প্রতিপক্ষকে সমীহ করছে নাইট ব্রিগেড। কারণ এই ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে একটা ওভারেই বদলে যেতে পারে ম্যাচের রং। তার ওপর কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব শিবিরে রয়েছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো এমন একজন ব্যাটসম্যান, যিনি বিধ্বংসী মেজাজে থাকলে কী হয়, তা কারও অজানা নয়। পাশাপাশি ঘরের মাঠে পাঞ্জাবকে হারাতে হলে আটকাতে হবে শন মার্শ, ডেভিড মিলার, মুরলী বিজয়দেরও। বাংলার উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহাও রয়েছেন এই দলে। সেই কারণে নাইট দলপতি এই ম্যাচে কিভাবে তাঁর স্পিনারদের ব্যবহার করবেন, তার ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে। দলের তিন স্পিনারের মধ্যে আগের ম্যাচে দলে ফিরেছেন সুনীল নারিন ও শাকিব আল হাসান। পীযুষ চাওলা প্রথম থেকেই খেলছেন। পাঞ্জাবের কিছুটা দুর্বল ব্যাটিংয়ের বিরুদ্ধে কেকেআরের স্পিন অ্যাটাকই হতে পারে মূল অস্ত্র। আগের ম্যাচে ব্র্যাড হগকে খেলানো হয়নি। সুনীল নারিন খেললেও সেইভাবে দাগ কাটতে পারেননি। শাকিব আল হাসানের নামের পাশেও শিকার নেই। এমতাবস্থায় ম্যাক্সওয়েল ঝড় আটকাতে পীযুষ কিংবা নারিনকে বসিয়ে হগকে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন ক্যাপ্টেন গম্ভীর। নাইটদের পেস বোলিং বিভাগেও যথেষ্ট ভারসাম্য রয়েছে। তিন পেসার মর্নি মর্কেল, উমেশ যাদব ও আন্দ্রে রাসেল খুব খারাপ বোলিং করছেন না।
অপরাজিত ৯০ রানের ইনিংসই দলকে দ্রুত জয়ের পথে ফিরিয়ে এনেছে। কাগজে কলমে কেকেআর অনেকটাই এগিয়ে। তবুও প্রতিপক্ষকে সমীহ করছে নাইট ব্রিগেড। কারণ এই ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে একটা ওভারেই বদলে যেতে পারে ম্যাচের রং। তার ওপর কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব শিবিরে রয়েছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের মতো এমন একজন ব্যাটসম্যান, যিনি বিধ্বংসী মেজাজে থাকলে কী হয়, তা কারও অজানা নয়। পাশাপাশি ঘরের মাঠে পাঞ্জাবকে হারাতে হলে আটকাতে হবে শন মার্শ, ডেভিড মিলার, মুরলী বিজয়দেরও। বাংলার উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহাও রয়েছেন এই দলে। সেই কারণে নাইট দলপতি এই ম্যাচে কিভাবে তাঁর স্পিনারদের ব্যবহার করবেন, তার ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করবে। দলের তিন স্পিনারের মধ্যে আগের ম্যাচে দলে ফিরেছেন সুনীল নারিন ও শাকিব আল হাসান। পীযুষ চাওলা প্রথম থেকেই খেলছেন। পাঞ্জাবের কিছুটা দুর্বল ব্যাটিংয়ের বিরুদ্ধে কেকেআরের স্পিন অ্যাটাকই হতে পারে মূল অস্ত্র। আগের ম্যাচে ব্র্যাড হগকে খেলানো হয়নি। সুনীল নারিন খেললেও সেইভাবে দাগ কাটতে পারেননি। শাকিব আল হাসানের নামের পাশেও শিকার নেই। এমতাবস্থায় ম্যাক্সওয়েল ঝড় আটকাতে পীযুষ কিংবা নারিনকে বসিয়ে হগকে তুরুপের তাস হিসেবে ব্যাবহার করতে পারেন ক্যাপ্টেন গম্ভীর। নাইটদের পেস বোলিং বিভাগেও যথেষ্ট ভারসাম্য রয়েছে। তিন পেসার মর্নি মর্কেল, উমেশ যাদব ও আন্দ্রে রাসেল খুব খারাপ বোলিং করছেন না।
তবে দুই ওপেনার গৌতম গম্ভীর ও রবিন উথাপ্পা শুরুতে ভরসা দিলেও মিডল অর্ডার বার বারই চিন্তা বাড়়িয়েছে কেকেআরের। বিশেষ করে ইউসুফ পাঠান ও সূর্যকুমার যাদবকে মিডল অর্ডারে আরও বেশি দায়িত্বশীল ব্যাটিং করতে হবে। যদিও বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, মঙ্গলবার লড়়াই হবে কেকেআরের ব্যাটিং বনাম পাঞ্জাব বোলিংয়ের। আর ফর্মের কাটাকুটিতে পরিষ্কার ফেবারিট হিসেবে মাঠে নামবেন নাইটরাই। আর তার অন্যতম কারণ অধিনায়কের চওড়া ব্যাট। গম্ভীর ব্যাট হাতে দাঁড়়িয়ে গেলে কেকেআরকে আটকানো সহজ হবে না। পাশাপাশি অধিনায়ক হিসেবেও তিনি দারুণ সফল। ২০১১ সালে কেকেআরের নেতৃত্বভার গ্রহণ করেন গম্ভীর। তাঁর অধিনায়কত্বেই ২০১২ ও ২০১৪-তে আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে নাইটরা। তাই দলের শক্তি-দুর্বলতা তাঁর চেয়ে ভালো কেউ জানেন না। তাছাড়া দীর্ঘ দিন যাবত প্রায় একই দল ধরে রাখারও সুফল পাচ্ছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রবিন উথাপ্পা, মনীশ পাণ্ডে, সূর্যকুমার যাদব, আন্দ্রে রাসেল, সুনীল নারিনরা অনেকদিন ধরেই রয়েছেন একসঙ্গে। বোঝাপড়়াটাও তাই বাকি দলগুলির থেকে ঢের ভাল।
No comments:
Post a Comment