আই লিগ শেষ হওয়ার আগেই ইস্ট বেঙ্গলের দুই কোচ বিশ্বজিৎ ভট্টচার্য ও দেবজিৎ ঘোষ যেভাবে ইস্তফা দিয়ে চলে গিয়েছেন তা মানতে পারছেন না র্যান্টি মার্টিন্স। তিনি বলেন, ‘দুই কোচের ইস্তফা দেওয়াটা অপেশাদারিত্বের নমুনা। ওঁরা আই লিগ শেষ হলে ইস্তফা দিতে পারতেন।’
তিনি আরও বলেন, আই লিগে আমরা দল হিসাবে ব্যর্থ হয়েছি। এই ব্যর্থতার দায় আমাদের সকলের। প্রথমে চিফ কোচ, পরে সহকারী কোচ কেন ইস্তফা দিতে গেলেন তা বোঝা গেল না। দুটি ঘটনায় আমি বিস্মিত। ওদের উচিত ছিল আই লিগের শেষ দুটি ম্যাচ পর্যন্ত দায়িত্বে থেকে তারপর সরে যাওয়া।’
এদিন হাওড়া স্টেডিয়ামে অনুশীলনের পর র্যান্টি আরও বলেন, ‘কোচরা দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে চলে যেতে পারেন। কিন্তু ফুটবলাররা তা পারেন না। ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে আমার মরশুমের শেষ পর্যন্ত চুক্তি আছে। আমি সেই চুক্তিকে সম্মান জানাতে চাই। শেষ ম্যাচটি জিতে সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে চাই।’ এদিন নাইজেরিয়ানটি বেশ সহ খেলোয়াড়ের উপর ক্ষোভ উগরে দেন। তিনি একটি ওয়েবসাইটকে বলেন, ‘বেশ কিছু ফুটবলারের মধ্যে দায়বদ্ধতার অভাব দেখেছি। ক্লাবের প্রতি ফুটবলারদের সব সময়ে দায়বদ্ধ থাকা উচিত। আমি কেরিয়ারে যে ক্লাবে খেলেছি সেখানে লিডারের ভূমিকা নিয়েছি। কিন্তু এখানে সেটা করতে গিয়ে একটু বাধাই পেয়েছি। আমি কোনও ফুটবলারের নাম করতে চাই না। তবে বেশ কিছু সহ খেলোয়াড়ের দায়বদ্ধতার অভাব চোখে পড়েছে।’ শেষ ম্যাচটি র্যান্টির কাছে সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি এখনও ১২টি গোল করে আই লিগের সর্বাধিক গোলদাতা। তিনি কি আবার টপ স্কোরার হবেন?
তিনি আরও বলেন, আই লিগে আমরা দল হিসাবে ব্যর্থ হয়েছি। এই ব্যর্থতার দায় আমাদের সকলের। প্রথমে চিফ কোচ, পরে সহকারী কোচ কেন ইস্তফা দিতে গেলেন তা বোঝা গেল না। দুটি ঘটনায় আমি বিস্মিত। ওদের উচিত ছিল আই লিগের শেষ দুটি ম্যাচ পর্যন্ত দায়িত্বে থেকে তারপর সরে যাওয়া।’
এদিন হাওড়া স্টেডিয়ামে অনুশীলনের পর র্যান্টি আরও বলেন, ‘কোচরা দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে চলে যেতে পারেন। কিন্তু ফুটবলাররা তা পারেন না। ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে আমার মরশুমের শেষ পর্যন্ত চুক্তি আছে। আমি সেই চুক্তিকে সম্মান জানাতে চাই। শেষ ম্যাচটি জিতে সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে চাই।’ এদিন নাইজেরিয়ানটি বেশ সহ খেলোয়াড়ের উপর ক্ষোভ উগরে দেন। তিনি একটি ওয়েবসাইটকে বলেন, ‘বেশ কিছু ফুটবলারের মধ্যে দায়বদ্ধতার অভাব দেখেছি। ক্লাবের প্রতি ফুটবলারদের সব সময়ে দায়বদ্ধ থাকা উচিত। আমি কেরিয়ারে যে ক্লাবে খেলেছি সেখানে লিডারের ভূমিকা নিয়েছি। কিন্তু এখানে সেটা করতে গিয়ে একটু বাধাই পেয়েছি। আমি কোনও ফুটবলারের নাম করতে চাই না। তবে বেশ কিছু সহ খেলোয়াড়ের দায়বদ্ধতার অভাব চোখে পড়েছে।’ শেষ ম্যাচটি র্যান্টির কাছে সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি এখনও ১২টি গোল করে আই লিগের সর্বাধিক গোলদাতা। তিনি কি আবার টপ স্কোরার হবেন?
No comments:
Post a Comment