সেরেনা উইলিয়ামসই তাঁর গড়া ২২টি গ্র্যান্ডস্ল্যাম জয়ের রেকর্ড ভাঙবেন, এমনই মনে করেন কিংবদন্তী জার্মান টেনিস খেলোয়াড় স্টেফি গ্রাফ। আমেরিকান তারকা সেরেনা ইতিমধ্যেই ২১টি গ্র্যান্ডস্ল্যাম জিতেছেন। জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে জার্মানির অ্যাঞ্জেলিক কারবারের কাছে হেরে যান সেরেনা। স্টেফি গ্রাফ বলেন, ‘এবছরই সেরেনা আমার রেকর্ড ভেঙে দেবে। আমি ওর উপর বিশ্বাস রাখি।’
৪৬ বছর বয়সী স্টেফি গ্রাফ ১৯৮০ সালের শেষ থেকে ১৯৯০ সালের শেষ পর্যন্ত বিশ্ব মহিলা টেনিসে একপ্রকার শাসন করেছেন। সেরেনা তাঁর এতদিনের অক্ষত রেকর্ড ভেঙে দিলে একটুও হতাশ হবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন স্টেফি। লাস ভেগাসে স্বামী প্রাক্তন গ্র্যান্ড স্ল্যাম চ্যাম্পিয়ন আন্দ্রে আগাসি ও দুই সন্তানকে নিয়ে সুখী পরিবার স্টেফি গ্রাফের। সেখান থেকেই তিনি বলেন, ‘টেনিস থেকে আমি সবকিছুই পেয়েছি। আর যা সাফল্য পেয়েছি তাতে আমি খুবই খুশি। সেগুলোকে সঙ্গে নিয়ে বাকি জীবন সুখে-শান্তিতে কাটিয়ে দিতে চাই। আমার কোনও আক্ষেপ নেই। সেরেনা আমার রেকর্ড ভাঙলে আমার থেকে কেউ বেশি খুশি হবে না।’
১৯৮৮ সালে ক্যালেন্ডার ইয়ার গ্র্যান্ডস্ল্যাম জেতেন স্টেফি গ্রাফ। সেবছর চারটি গ্র্যান্ডস্ল্যাম ছাড়াও সিওল ওলিম্পিকসে সোনা পান। সেটাই তাঁর টেনিস জীবনের সেরা বছর বলে মনে করেন জার্মান টেনিস সুন্দরী। তবে সারা বিশ্বের টেনিস অনুরাগীদের হার্টথ্রব স্টেফি মনে কেন, সেরেনা আধুনিক টেনিসের সংজ্ঞা পাল্টে দিয়েছেন। বিশেষ করে এজিলিটি, পাওয়ার টেনিস, হিংস্র শক্তি দিয়ে খেলে। স্টেফি বলেন, ‘সেরেনার সার্ভ মহিলা টেনিসে সর্বকালের সবচেয়ে শক্তিশালী। ১৯৯৯ সালে আমার টেনিস জীবনের শেষদিকে সেরেনার বিরুদ্ধে দুটি ম্যাচ খেলে আমি সেটা বুঝেছি। সেরেনার মতো অ্যাথলিটিসিজম কারোর মধ্যে দেখিনি।’
সোর্স - বর্তমান
৪৬ বছর বয়সী স্টেফি গ্রাফ ১৯৮০ সালের শেষ থেকে ১৯৯০ সালের শেষ পর্যন্ত বিশ্ব মহিলা টেনিসে একপ্রকার শাসন করেছেন। সেরেনা তাঁর এতদিনের অক্ষত রেকর্ড ভেঙে দিলে একটুও হতাশ হবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন স্টেফি। লাস ভেগাসে স্বামী প্রাক্তন গ্র্যান্ড স্ল্যাম চ্যাম্পিয়ন আন্দ্রে আগাসি ও দুই সন্তানকে নিয়ে সুখী পরিবার স্টেফি গ্রাফের। সেখান থেকেই তিনি বলেন, ‘টেনিস থেকে আমি সবকিছুই পেয়েছি। আর যা সাফল্য পেয়েছি তাতে আমি খুবই খুশি। সেগুলোকে সঙ্গে নিয়ে বাকি জীবন সুখে-শান্তিতে কাটিয়ে দিতে চাই। আমার কোনও আক্ষেপ নেই। সেরেনা আমার রেকর্ড ভাঙলে আমার থেকে কেউ বেশি খুশি হবে না।’
১৯৮৮ সালে ক্যালেন্ডার ইয়ার গ্র্যান্ডস্ল্যাম জেতেন স্টেফি গ্রাফ। সেবছর চারটি গ্র্যান্ডস্ল্যাম ছাড়াও সিওল ওলিম্পিকসে সোনা পান। সেটাই তাঁর টেনিস জীবনের সেরা বছর বলে মনে করেন জার্মান টেনিস সুন্দরী। তবে সারা বিশ্বের টেনিস অনুরাগীদের হার্টথ্রব স্টেফি মনে কেন, সেরেনা আধুনিক টেনিসের সংজ্ঞা পাল্টে দিয়েছেন। বিশেষ করে এজিলিটি, পাওয়ার টেনিস, হিংস্র শক্তি দিয়ে খেলে। স্টেফি বলেন, ‘সেরেনার সার্ভ মহিলা টেনিসে সর্বকালের সবচেয়ে শক্তিশালী। ১৯৯৯ সালে আমার টেনিস জীবনের শেষদিকে সেরেনার বিরুদ্ধে দুটি ম্যাচ খেলে আমি সেটা বুঝেছি। সেরেনার মতো অ্যাথলিটিসিজম কারোর মধ্যে দেখিনি।’
সোর্স - বর্তমান
No comments:
Post a Comment