প্রথম ওভারেই দু–দুজন ব্যাটসম্যান সাজঘরে। তার পরেও ৩৪৪ রান তাড়া করে ম্যাচ জেতা সম্ভব? তা–ও আবার এই গরমে! হ্যাঁ, অসম্ভবকে সম্ভব করল ইস্টবেঙ্গল। ক্রিকেটের ডার্বিতে মোহনবাগানকে ৪ উইকেটে হারিয়ে সি এ বি প্রথম ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সেমিফাইনালে উঠে এল লাল–হলুদ। ইস্টবেঙ্গলের জয়ের নায়ক অর্ণব নন্দী।
প্রথম দিন বল হাতে দাপট দেখানোর পর ব্যাট হাতেও চমক এই অলরাউন্ডারের। ১৬৬ বলে অপরাজিত ১৫৭ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলে দলকে সেমিফাইনালে তুলে নিয়ে গেলেন অর্ণব। তাঁকে যোগ্য সহায়তা করে গেলেন প্রসেনজিৎ দাস। তিনি করেন ১০৬। এদিন দিনের প্রথম ওভার দেখে মনে হয়নি ইস্টবেঙ্গল জিততে পারে। প্রথম ওভারেই দেবপ্রিয় ঘোষ (০) ও ঋতম পোড়েলকে (০) তুলে নেন নীলকণ্ঠ দাস। এরপর শুভজিৎকে (২৫) নিেয় রুখে দাঁড়ান প্রসেনজিৎ। শুভজিৎ ফিরে যাওয়া পর হাল ধরেন অর্ণব। প্রসেনজিতের সঙ্গে ২৩০ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। বি অমিতকে (৩৫) সঙ্গে নিয়ে দলকে দুরন্ত জয় এনে দেন অর্ণব। ৭২.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৩৫০ তুলে ম্যাচ জিতে নেয় ইস্টবেঙ্গল। মোহনবাগানের নীলকণ্ঠ দাস ৩০ রানে ৩ উইকেট পান। দলকে দুরন্ত জয় এনে দিয়ে অর্ণব বলছিলেন, ‘ডার্বি ম্যাচে অন্যরকম আবেগ কাজ করে। এই ম্যাচটা খেলার জন্য সবসময় মুখিয়ে থাকি। নিজের সেরাটা উজার করে দিতে পেরেছিলাম বলেই জয় এসেছে। শুরুতে ২ উইকেট চলে যাওয়ার পরও মনে হয়নি ম্যাচ জিতব না।’ অন্য কোয়ার্টার ফাইনালে এরিয়ানকে (৭৩) ৯ উইকেটে উড়িয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে কালীঘাট (৭৪/১)। সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গল খেলবে কালীঘাটের বিরুদ্ধে।
source - aajkal
প্রথম দিন বল হাতে দাপট দেখানোর পর ব্যাট হাতেও চমক এই অলরাউন্ডারের। ১৬৬ বলে অপরাজিত ১৫৭ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলে দলকে সেমিফাইনালে তুলে নিয়ে গেলেন অর্ণব। তাঁকে যোগ্য সহায়তা করে গেলেন প্রসেনজিৎ দাস। তিনি করেন ১০৬। এদিন দিনের প্রথম ওভার দেখে মনে হয়নি ইস্টবেঙ্গল জিততে পারে। প্রথম ওভারেই দেবপ্রিয় ঘোষ (০) ও ঋতম পোড়েলকে (০) তুলে নেন নীলকণ্ঠ দাস। এরপর শুভজিৎকে (২৫) নিেয় রুখে দাঁড়ান প্রসেনজিৎ। শুভজিৎ ফিরে যাওয়া পর হাল ধরেন অর্ণব। প্রসেনজিতের সঙ্গে ২৩০ রানের পার্টনারশিপ গড়ে তোলেন। বি অমিতকে (৩৫) সঙ্গে নিয়ে দলকে দুরন্ত জয় এনে দেন অর্ণব। ৭২.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৩৫০ তুলে ম্যাচ জিতে নেয় ইস্টবেঙ্গল। মোহনবাগানের নীলকণ্ঠ দাস ৩০ রানে ৩ উইকেট পান। দলকে দুরন্ত জয় এনে দিয়ে অর্ণব বলছিলেন, ‘ডার্বি ম্যাচে অন্যরকম আবেগ কাজ করে। এই ম্যাচটা খেলার জন্য সবসময় মুখিয়ে থাকি। নিজের সেরাটা উজার করে দিতে পেরেছিলাম বলেই জয় এসেছে। শুরুতে ২ উইকেট চলে যাওয়ার পরও মনে হয়নি ম্যাচ জিতব না।’ অন্য কোয়ার্টার ফাইনালে এরিয়ানকে (৭৩) ৯ উইকেটে উড়িয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে কালীঘাট (৭৪/১)। সেমিফাইনালে ইস্টবেঙ্গল খেলবে কালীঘাটের বিরুদ্ধে।
source - aajkal
No comments:
Post a Comment