গুয়াহাটিতে হোটেল সমস্যায় সবুজ-মেরুন ব্রিগেড
শনিবার মোহন বাগানের ফেড কাপের দ্বিতীয় সেমি ফাইনাল ছিল। রবিবার কলকাতায় ফেরে সঞ্জয় সেনের দল। সোমবার ছিল বিশ্রাম। মঙ্গলবার হল স্রেফ জিম ওয়ার্ক। পুরোদমে অনুশীলন হবে বুধবার। ট্রেনিং সূচিতে এই ভারসাম্য রেখেই শেষ মরশুমে বাজিমাত করতে চাইছে মোহন বাগান।
কোচ সঞ্জয় সেন বললেন,‘আমাদের মতো এই রকম জার্নি গত পাঁচ মাসে আর কোনও দল করেনি। কিন্তু ক্লান্তি আমাদের সেই ভাবে গ্রাস করতে পারেনি। তাই বুদ্ধি করে আমাদের ট্রেনিং সূচি করতে হচ্ছে। ফুটবলারদের অতিরিক্ত লোড দেওয়া যাচ্ছে না। খুব সন্তর্পণে আমাদের এগতে হচ্ছে। এছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ফুটবলাররা এই রকম সূচি পেয়ে খুশি। হয়তো এটাই আমাদের ভালো খেলার রসায়ন। এই তো ১৩ বছর পর আই লিগ জেতায় এত হইচই হল। এই ১৩ বছরের মধ্যে মোহন বাগান নিশ্চয়ই ভালো খেলেছিল অনেক মরশুমেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি বলে কেউ মনে রাখেনি। আমি ছেলেদের এই কথাই বলেছি। এবারের ফেড কাপে দারুণ খেলেছে মোহন বাগান। এই পারফরম্যান্স ফুটবলপ্রেমীরা মনেই রাখবে না যদি চ্যাম্পিয়ন হতে না পারি। আইজল এফ সি আর ছোট দল নয়। আই লিগ চ্যাম্পিয়ন বেঙ্গালুরুকে হারিয়েছে দুই ম্যাচে। মোহন বাগানকেও আই লিগে দ্বিতীয় দফায় হারিয়েছে। স্পোর্টিংয়ের বিরুদ্ধে গোয়ায় গিয়ে দুটি গোল করেছে। সেই দলকে সমীহ করতেই হচ্ছে। আইজল এফ সি’র কোচ কে তা গৌণ। দলটি ছুটছে। কয়েকজন ভালো ফুটবলার আছে। তাই গুরুত্ব দিতেই হচ্ছে। আমি ভাগ্যবান যে একঝাঁক প্রতিভাবান ফুটবলার দলে পেয়েছি। যাদের ইগো নেই। সকলের সঙ্গে মেশে। এই জন্যই দলটি দাঁড়িয়ে গিয়েছে।’
মোহন বাগান কোচ বললেন,‘শিলটন পাল এখন অনেকটা ফিট।’ কোচের সঙ্গে কথা বলে মনে হল গোলরক্ষক শিলটন পাল গুয়াহাটিগামী ১৮ জনের দলে থাকতে চলেছেন। ফিট না হওয়ায় গত চারটি অ্যাওয়ে ম্যাচে মোহন বাগান অধিনায়ক দলের সঙ্গে যাননি।
এদিকে,গুয়াহাটিতে পরপর দুটি ভিন্ন টুর্নামেন্টে খেলবে মোহন বাগান। ইতিমধ্যেই সেখানে তিনটি ম্যাচ খেলেছে। দুটি ভিন্ন হোটেলে ছিল। আসন্ন গুয়াহাটি সফরের জন্য মোহন বাগান ভালো মানের হোটেল পাচ্ছে না। নর্থ- ইস্টে এখন পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে। শিলং যাতায়াতের পথে স্রেফ কামাক্ষ্যা মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্যই দুই রাত্রি থাকছেন শহরে। মোহন বাগান ফুটবল টিম, এ এফ সি কাপে হোম ম্যাচ সংগঠনের জন্য আরও জনা পাঁচেক কর্মীকে নিয়ে যেতে হচ্ছে। তাই ১২টি ঘর লাগছে। সাত দিনের জন্য কোনও হোটেল পাওয়া যাচ্ছে না। ফেড কাপের পর মোহন বাগান তাই হোটেল বদল করতে বাধ্য হতে পারে। ভরা মরশুমে হোটেলগুলি বুকিংয়ের সময়েই ৮০ শতাংশ পেমেন্ট চাইছে। এখানেও সমস্যা হচ্ছে। মোহন বাগান বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুয়াহাটি পৌঁছে যাচ্ছে। আপাতত মোহন বাগান দিসপুরের বেলতলার কাছে একটি হোটেলে উঠছে। এই হোটেল থেকে ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়াম ২০ মিনিটের পথ। এর আগে অশোক ব্রহ্মপুত্রে ছিল মোহন বাগান। সেখানকার ভাড়া বেশি। ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে যেতে সোয়া ঘণ্টা সময় লাগে। ফেড কাপের প্রচারের জন্য ফেডারেশন মোটা অর্থ বরাদ্দ করেছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেল গুয়াহাটি শহরে ফেড কাপের ফাইনালের প্রচার এখনও সেই ভাবে চোখেই পড়ছে না।
কোচ সঞ্জয় সেন বললেন,‘আমাদের মতো এই রকম জার্নি গত পাঁচ মাসে আর কোনও দল করেনি। কিন্তু ক্লান্তি আমাদের সেই ভাবে গ্রাস করতে পারেনি। তাই বুদ্ধি করে আমাদের ট্রেনিং সূচি করতে হচ্ছে। ফুটবলারদের অতিরিক্ত লোড দেওয়া যাচ্ছে না। খুব সন্তর্পণে আমাদের এগতে হচ্ছে। এছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ফুটবলাররা এই রকম সূচি পেয়ে খুশি। হয়তো এটাই আমাদের ভালো খেলার রসায়ন। এই তো ১৩ বছর পর আই লিগ জেতায় এত হইচই হল। এই ১৩ বছরের মধ্যে মোহন বাগান নিশ্চয়ই ভালো খেলেছিল অনেক মরশুমেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি বলে কেউ মনে রাখেনি। আমি ছেলেদের এই কথাই বলেছি। এবারের ফেড কাপে দারুণ খেলেছে মোহন বাগান। এই পারফরম্যান্স ফুটবলপ্রেমীরা মনেই রাখবে না যদি চ্যাম্পিয়ন হতে না পারি। আইজল এফ সি আর ছোট দল নয়। আই লিগ চ্যাম্পিয়ন বেঙ্গালুরুকে হারিয়েছে দুই ম্যাচে। মোহন বাগানকেও আই লিগে দ্বিতীয় দফায় হারিয়েছে। স্পোর্টিংয়ের বিরুদ্ধে গোয়ায় গিয়ে দুটি গোল করেছে। সেই দলকে সমীহ করতেই হচ্ছে। আইজল এফ সি’র কোচ কে তা গৌণ। দলটি ছুটছে। কয়েকজন ভালো ফুটবলার আছে। তাই গুরুত্ব দিতেই হচ্ছে। আমি ভাগ্যবান যে একঝাঁক প্রতিভাবান ফুটবলার দলে পেয়েছি। যাদের ইগো নেই। সকলের সঙ্গে মেশে। এই জন্যই দলটি দাঁড়িয়ে গিয়েছে।’
মোহন বাগান কোচ বললেন,‘শিলটন পাল এখন অনেকটা ফিট।’ কোচের সঙ্গে কথা বলে মনে হল গোলরক্ষক শিলটন পাল গুয়াহাটিগামী ১৮ জনের দলে থাকতে চলেছেন। ফিট না হওয়ায় গত চারটি অ্যাওয়ে ম্যাচে মোহন বাগান অধিনায়ক দলের সঙ্গে যাননি।
এদিকে,গুয়াহাটিতে পরপর দুটি ভিন্ন টুর্নামেন্টে খেলবে মোহন বাগান। ইতিমধ্যেই সেখানে তিনটি ম্যাচ খেলেছে। দুটি ভিন্ন হোটেলে ছিল। আসন্ন গুয়াহাটি সফরের জন্য মোহন বাগান ভালো মানের হোটেল পাচ্ছে না। নর্থ- ইস্টে এখন পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে। শিলং যাতায়াতের পথে স্রেফ কামাক্ষ্যা মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্যই দুই রাত্রি থাকছেন শহরে। মোহন বাগান ফুটবল টিম, এ এফ সি কাপে হোম ম্যাচ সংগঠনের জন্য আরও জনা পাঁচেক কর্মীকে নিয়ে যেতে হচ্ছে। তাই ১২টি ঘর লাগছে। সাত দিনের জন্য কোনও হোটেল পাওয়া যাচ্ছে না। ফেড কাপের পর মোহন বাগান তাই হোটেল বদল করতে বাধ্য হতে পারে। ভরা মরশুমে হোটেলগুলি বুকিংয়ের সময়েই ৮০ শতাংশ পেমেন্ট চাইছে। এখানেও সমস্যা হচ্ছে। মোহন বাগান বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুয়াহাটি পৌঁছে যাচ্ছে। আপাতত মোহন বাগান দিসপুরের বেলতলার কাছে একটি হোটেলে উঠছে। এই হোটেল থেকে ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়াম ২০ মিনিটের পথ। এর আগে অশোক ব্রহ্মপুত্রে ছিল মোহন বাগান। সেখানকার ভাড়া বেশি। ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে যেতে সোয়া ঘণ্টা সময় লাগে। ফেড কাপের প্রচারের জন্য ফেডারেশন মোটা অর্থ বরাদ্দ করেছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা গেল গুয়াহাটি শহরে ফেড কাপের ফাইনালের প্রচার এখনও সেই ভাবে চোখেই পড়ছে না।
No comments:
Post a Comment