ট্রেভর জেমস মরগ্যান আজ রাতেই সিঙ্গাপুর হয়ে কলকাতায় আসছেন। মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে ইস্ট বেঙ্গল কর্তারা আলোচনায় বসতে পারেন বলে রবিবার ইঙ্গিত দিলেন ইস্ট বেঙ্গলের ফুটবল সচিব। মঙ্গলবার মরগ্যানকে ইস্ট বেঙ্গল অনুশীলনেও দেখা যেতে পারে। ফুটবল সচিব বললেন, ‘আমাদের সঙ্গে মরগ্যানের কোনও চুক্তি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। আমরা চাইছি ২০১৭ সালের ২১ মে পর্যন্ত মরগ্যানের সঙ্গে চুক্তি করতে। সব কথা ই-মেলে হয় না। মুখোমুখি আলোচনা হলে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়। তখন আর্থিক বিষয়টিও চূড়ান্ত হবে।’
গত শুক্রবার আলভিটোর বিরুদ্ধে বারাসত স্টেডিয়ামে বিক্ষোভ দেখান লাল-হলুদ সমর্থকরা। ক্লাবের একটি বড় অংশ চাইছে না আলভিটো আর কোনও ভাবে ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে যুক্ত থাকুন। ২০০৮ সালের পর তিনি ৯০ মিনিটের কোনও ম্যাচ খেলেননি। এমনকি গত আট বছরে লাল হলুদ জার্সি গায়ে ৮০ মিনিটও মাঠে থাকতে দেখা যায়নি তাঁকে। তবু ২০১৬-১৭ মরশুমে কি নথিভুক্ত ফুটবলারের সম্মান দেওয়া হবে আলভিটোকে? রবিবার ইস্ট বেঙ্গল ফুটবল সচিবকে এই প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘এটা নিশ্চয়ই চিন্তা ভাবনা করার বিষয়। আমাদের মাথায় আছে। তবে শুধুমাত্র আলভিটোর জন্য ইস্ট বেঙ্গল সাফল্য পাচ্ছে না, এটাও আমি মনে করি না। পর্যালোচনা করে আসল রোগ খুঁজে বের করতে হবে।’ ইস্ট বেঙ্গলের বর্তমান ৩০ জন ফুটবলারের মধ্যে প্রায় ২২ জনের সঙ্গে চুক্তি নির্ধারিত আছে। এই প্রসঙ্গে ফুটবল সচিব বলেন, ‘বেশ কিছু ফুটবলারের চুক্তিতে এমন ধারাও আছে যে ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব রাখতে না চাইলে সংশ্লিষ্ট ফুটবলারটিকে অনায়াসে রিলিজ করে দেওয়া যায়। মরগ্যানের সঙ্গে আলোচনা করেই টিম চূড়ান্ত হবে।’
এদিকে, শুক্রবার বারাসতে সমর্থকদের বিক্ষোভ নিয়ে আলভিটো একটি ওয়েবসাইটে দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আমি অনেকবার মোহন বাগানের অফার ছেড়ে দিয়েছি। ওই ক্লাবে যাইনি। তার আজ এই প্রতিদান! কর্তারা বললেই আমি ক্লাব ছেড়ে দেব। মনে হচ্ছে, এই বিক্ষোভ পরিকল্পিত। তবে আমার হাতে এখনও কোনও প্রমাণ নেই। কেউ হয়তো আমার কাছ থেকে ম্যানেজারশিপ ছিনিয়ে নিতে চাইছে। ইস্ট বেঙ্গলকে কোনও বড় ট্রফি দিয়ে আমি অবসর নিতে চাই। তবে কর্তারা সেই সুযোগ যদি দেন তবেই। না হলে ইস্ট বেঙ্গল থেকেই অবসরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করব। গত ১৩ বছর ইস্ট বেঙ্গলে খেলেছি। এখন আর অন্য কোনও ক্লাবে খেলা সম্ভব নয়।’ আলভিটোর কথায় মনে হচ্ছে তিনি কলকাতা লিগে ‘সাতে সাত’ করার সুযোগ চাইবেন প্রিয় কর্তাদের কাছে।
গত শুক্রবার আলভিটোর বিরুদ্ধে বারাসত স্টেডিয়ামে বিক্ষোভ দেখান লাল-হলুদ সমর্থকরা। ক্লাবের একটি বড় অংশ চাইছে না আলভিটো আর কোনও ভাবে ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে যুক্ত থাকুন। ২০০৮ সালের পর তিনি ৯০ মিনিটের কোনও ম্যাচ খেলেননি। এমনকি গত আট বছরে লাল হলুদ জার্সি গায়ে ৮০ মিনিটও মাঠে থাকতে দেখা যায়নি তাঁকে। তবু ২০১৬-১৭ মরশুমে কি নথিভুক্ত ফুটবলারের সম্মান দেওয়া হবে আলভিটোকে? রবিবার ইস্ট বেঙ্গল ফুটবল সচিবকে এই প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘এটা নিশ্চয়ই চিন্তা ভাবনা করার বিষয়। আমাদের মাথায় আছে। তবে শুধুমাত্র আলভিটোর জন্য ইস্ট বেঙ্গল সাফল্য পাচ্ছে না, এটাও আমি মনে করি না। পর্যালোচনা করে আসল রোগ খুঁজে বের করতে হবে।’ ইস্ট বেঙ্গলের বর্তমান ৩০ জন ফুটবলারের মধ্যে প্রায় ২২ জনের সঙ্গে চুক্তি নির্ধারিত আছে। এই প্রসঙ্গে ফুটবল সচিব বলেন, ‘বেশ কিছু ফুটবলারের চুক্তিতে এমন ধারাও আছে যে ইস্ট বেঙ্গল ক্লাব রাখতে না চাইলে সংশ্লিষ্ট ফুটবলারটিকে অনায়াসে রিলিজ করে দেওয়া যায়। মরগ্যানের সঙ্গে আলোচনা করেই টিম চূড়ান্ত হবে।’
এদিকে, শুক্রবার বারাসতে সমর্থকদের বিক্ষোভ নিয়ে আলভিটো একটি ওয়েবসাইটে দুঃখ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আমি অনেকবার মোহন বাগানের অফার ছেড়ে দিয়েছি। ওই ক্লাবে যাইনি। তার আজ এই প্রতিদান! কর্তারা বললেই আমি ক্লাব ছেড়ে দেব। মনে হচ্ছে, এই বিক্ষোভ পরিকল্পিত। তবে আমার হাতে এখনও কোনও প্রমাণ নেই। কেউ হয়তো আমার কাছ থেকে ম্যানেজারশিপ ছিনিয়ে নিতে চাইছে। ইস্ট বেঙ্গলকে কোনও বড় ট্রফি দিয়ে আমি অবসর নিতে চাই। তবে কর্তারা সেই সুযোগ যদি দেন তবেই। না হলে ইস্ট বেঙ্গল থেকেই অবসরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করব। গত ১৩ বছর ইস্ট বেঙ্গলে খেলেছি। এখন আর অন্য কোনও ক্লাবে খেলা সম্ভব নয়।’ আলভিটোর কথায় মনে হচ্ছে তিনি কলকাতা লিগে ‘সাতে সাত’ করার সুযোগ চাইবেন প্রিয় কর্তাদের কাছে।
No comments:
Post a Comment