আন্তনিও হাবাসের জায়গায় আই এস এলে আতলেতিকো ডি কলকাতার (এ টি কে) হেড কোচ হচ্ছেন হোসে ফ্রান্সিসকো মোলিনা জিমেঞ্জ। মঙ্গলবার এ টি কে’র পক্ষ থেকে নতুন কোচের নাম ঘোষণা হয়েছে।
স্পেনের প্রাক্তন গোলরক্ষক হিসেবে ঝকঝকে প্রোফাইল মোলিনার। ১৯৯৫-৯৬ মরশুমে আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে লা লিগা ও কোপা দেল রে জিতেছেন তিনি। তারপর ডেপোর্তিভো লা কোরুনার হয়ে আবার কোপা দেল রে জেতেন তিনি।
১৯৯৬ সালে সবচেয়ে কম গোল হজম করার জন্য লা লিগায় সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার পান মোলিনা। স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে ন’টি ম্যাচ খেলেছেন মোলিনা। তিনি ১৯৯৮ বিশ্বকাপ ও ১৯৯৬ ও ২০০০ সালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে স্প্যানিশ দলের স্কোয়াডে ছিলেন।
ফুটবলার জীবনে মোলিনার টেস্টিকুলার ক্যানসার ধরা পড়ে। তখন তিনি দেপোর্তিভোতে ছিলেন। তাঁর অস্ত্রোপচার করা হয়। তিনি ফুটবল থেকে সাময়িক সরে যান। কিন্তু তিন মাসের মধ্যে মোলিনার প্রথম দলে প্রত্যাবর্তন ঘটে।
কোচ হিসেবে ভিয়ারিয়াল ‘বি’ ও ‘সি’ টিমে সফল হয়েছেন মোলিনা। গেতাফের কোচ ছিলেন। সম্প্রতি হংকংয়ের কিচি এস সি’র তিনি কোচ ছিলেন। গতবছর এ এফ সি কাপে কিচি এস সি’র বিরুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল হোম (২-২) ও অ্যাওয়ে (১-১) ম্যাচে ড্র করে। আতলেতিকোর কর্ণধার সঞ্জীব গোয়েঙ্কা জানান, ‘আমি আতলেতিকো ডি কলকাতা পরিবারে মোলিনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। তাঁর অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ এ টি কে’কে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ তবে এফ সি পুনে সিটি’র কোচ হওয়া হাবাসের হটসিটে বসে প্রত্যাশার চাপ নিয়ে কাজ করতে হবে মোলিনাকে। কারণ গত দু’বারের আই এস এলে এ টি কে’কে যথাক্রমে চ্যাম্পিয়ন ও সেমি-ফাইনালে তুলেছেন হাবাস।
এ টি কে’র টিম ম্যানেজমেন্ট এবার শক্তিশালী দল গড়ছে। মোহন বাগান গোলরক্ষক দেবজিৎ মজুমদারের পাশাপাশি ইস্ট বেঙ্গলের উইং হাফ বিকাশ জাইরু ও মোহন বাগানের রাইটব্যাক প্রীতম কোটালকে নিচ্ছে। বেঙ্গালুরু এফ সি’র ডিফেন্ডার কিগান পেরেরা এ টি কে’র র্যাডারে রয়েছেন। বেঙ্গালুরু এফ সি’র দ্বিতীয়বার আই লিগ জয়ে কিগানের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। অ্যাশলে ওয়েস্টউড তাঁকে লেফটব্যাকের পাশাপাশি সেন্টার ব্যাকেও ব্যবহার করেছেন।
স্পেনের প্রাক্তন গোলরক্ষক হিসেবে ঝকঝকে প্রোফাইল মোলিনার। ১৯৯৫-৯৬ মরশুমে আতলেতিকো মাদ্রিদের হয়ে লা লিগা ও কোপা দেল রে জিতেছেন তিনি। তারপর ডেপোর্তিভো লা কোরুনার হয়ে আবার কোপা দেল রে জেতেন তিনি।
১৯৯৬ সালে সবচেয়ে কম গোল হজম করার জন্য লা লিগায় সেরা গোলরক্ষকের পুরস্কার পান মোলিনা। স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে ন’টি ম্যাচ খেলেছেন মোলিনা। তিনি ১৯৯৮ বিশ্বকাপ ও ১৯৯৬ ও ২০০০ সালে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে স্প্যানিশ দলের স্কোয়াডে ছিলেন।
ফুটবলার জীবনে মোলিনার টেস্টিকুলার ক্যানসার ধরা পড়ে। তখন তিনি দেপোর্তিভোতে ছিলেন। তাঁর অস্ত্রোপচার করা হয়। তিনি ফুটবল থেকে সাময়িক সরে যান। কিন্তু তিন মাসের মধ্যে মোলিনার প্রথম দলে প্রত্যাবর্তন ঘটে।
কোচ হিসেবে ভিয়ারিয়াল ‘বি’ ও ‘সি’ টিমে সফল হয়েছেন মোলিনা। গেতাফের কোচ ছিলেন। সম্প্রতি হংকংয়ের কিচি এস সি’র তিনি কোচ ছিলেন। গতবছর এ এফ সি কাপে কিচি এস সি’র বিরুদ্ধে ইস্ট বেঙ্গল হোম (২-২) ও অ্যাওয়ে (১-১) ম্যাচে ড্র করে। আতলেতিকোর কর্ণধার সঞ্জীব গোয়েঙ্কা জানান, ‘আমি আতলেতিকো ডি কলকাতা পরিবারে মোলিনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। তাঁর অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ এ টি কে’কে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ তবে এফ সি পুনে সিটি’র কোচ হওয়া হাবাসের হটসিটে বসে প্রত্যাশার চাপ নিয়ে কাজ করতে হবে মোলিনাকে। কারণ গত দু’বারের আই এস এলে এ টি কে’কে যথাক্রমে চ্যাম্পিয়ন ও সেমি-ফাইনালে তুলেছেন হাবাস।
এ টি কে’র টিম ম্যানেজমেন্ট এবার শক্তিশালী দল গড়ছে। মোহন বাগান গোলরক্ষক দেবজিৎ মজুমদারের পাশাপাশি ইস্ট বেঙ্গলের উইং হাফ বিকাশ জাইরু ও মোহন বাগানের রাইটব্যাক প্রীতম কোটালকে নিচ্ছে। বেঙ্গালুরু এফ সি’র ডিফেন্ডার কিগান পেরেরা এ টি কে’র র্যাডারে রয়েছেন। বেঙ্গালুরু এফ সি’র দ্বিতীয়বার আই লিগ জয়ে কিগানের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। অ্যাশলে ওয়েস্টউড তাঁকে লেফটব্যাকের পাশাপাশি সেন্টার ব্যাকেও ব্যবহার করেছেন।
No comments:
Post a Comment