চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায়ের পর ভ্যালেন্সিয়ার কাছে হার। খারাপ সময় কাটিয়ে আবার ছন্দে ফিরে এল বার্সিলোনা। লা লিগায় ৮–০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ডিপোর্টিভো লা করুনাকে। আবার দুরন্ত ছন্দে সুয়ারেজ, হ্যাটট্রিক–সহ করলেন ৪ গোল। বাকি ৪টি গোল করেন র্যাকিটিচ, মেসি, বার্ত্রা ও নেইমার।
শুধু চার–চারটি গোলই করেননি সুয়ারেজ, রাকিটিচ, মেসি, নেইমারের গোলের পেছনেও তাঁর অবদান। যা লা লিগায় খেলা আর কোনও খেলোয়াড়ের নেই। হ্যাটট্রিক করেও সুয়ারেজের মুখে দলের জয়ের কথা। তিনি বলেছেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূ্র্ণ বিষয় হল গোলগুলো দলকে খারাপ সময় কাটিয়ে জয় এনে দিয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি লক্ষ্যে পৌঁছতে।’ সুয়ারেজ আরও বলেন, ‘আমরা যন্ত্র নই, মানুষ। সব ম্যাচেই ভাল খেলা সম্ভব নয়। ডিপোর্টিভোর বিরুদ্ধে ম্যাচ প্রমাণ করে দিয়েছে লিগ জেতার জন্য আমরা কতটা ঐক্যবদ্ধ।’ বার্সিলোনা কোচ লুই এনরিকে বলেছেন, ‘আমরা একটা অসাধারণ ম্যাচ উপহার দিলাম। দুর্দান্ত রেজাল্ট। শুরুতে সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পেরেছি বলেই এই ফল।’ এদিকে, ডিপোর্টিভোর বিরুদ্ধে বার্সিলোনার বিরাট জয়ের পর বুধবার চাপটা খানিকটা হলেও বেড়ে গিয়েছিল। চাপটা দারুণভাবে সামলে নিল জিনেদিন জিদানের দল। ভিল্লারিয়েলকে ৩–০ গোলে হারিয়ে লা লিগার মুকুট পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা জিইয়ে রাখল রিয়েল মাদ্রিদ। প্রথমার্ধের শেষ দিকে করিম বেনজিমার গোলে এগিয়ে যায় রিয়েল। দ্বিতীয়ার্ধের ৬৯ এবং ৭৬ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান যথাক্রমে লুকাস ভাজকুয়েজ, লুকা মডরিচ। সান্তিয়াগো বের্নাব্যুতে রোনাল্ডো অ্যান্ড কোং–এর সামনে সেভাবে প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি ভিল্লারিয়েল। তবে, রিয়েল সমর্থকদের কিছুটা হলেও অস্বস্তি বাড়িয়ে রাখল খেলার একেবারে শেষ দিকে ‘সি আর সেভেন’–এর পাওয়া চোট। ব্যাকভলি মারতে গিয়ে থাইয়ে চোট পান রোনাল্ডো। পরীক্ষার পরই বোঝা যাবে তা কতটা গুরুতর। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে ম্যাঞ্চেস্টার সিটির মুখোমুখি হওয়ার আগে রিয়েল শিবিরের উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দিয়েছে এই ঘটনা। কারণ, চলতি মরশুমে এই প্রথমবার পুরো ৯০ মিনিট মাঠে থাকতে পারলেন না পর্তুগিজ মহানায়ক। অন্য ম্যাচে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ১–০ গোলে হারিয়েছে অ্যাথলেটিক ক্লাবকে। একমাত্র গোলটি করেন ফার্নান্দো টোরেস। অ্যাটলেটিকো জেতায় চাপ বাড়ল বার্সিলোনার ওপর। দুই দলেরই ৩৪ ম্যাচে পয়েন্ট ৭৯।
লিভারপুল, ম্যান ইউয়ের জয়: প্রিমিয়ার লিগে বড় জয় পেল লিভারপুল। মার্সিসাইড ডার্বিতে ৪–০ ব্যবধানে হারাল এভার্টনকে। শেষ মিনিট ৪০ এভার্টনকে ১০ জনে খেলতে হল ফুনেস মোরি লাল কার্ড দেখায়। লিভারপুলের হয়ে গোল করেন ওরিগি, মামাদৌ শাখো, ড্যানিয়েল স্টারিজ এবং ফিলিপে কুটিনহো। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড ২–০ ব্যবধানে ক্রিস্টাল প্যালেসকে হারিয়ে লিগ তালিকায় চার নম্বরে থাকা আর্সেনালের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলার জায়গায় চলে এল। ম্যান ইউয়ের জোড়া গোলের প্রথমটি প্যালেস ডিফেন্ডার ড্যামিয়েন ডেলানির আত্মঘাতী। দ্বিতীয়টি মাত্তিও ডারমিয়ানের।
শুধু চার–চারটি গোলই করেননি সুয়ারেজ, রাকিটিচ, মেসি, নেইমারের গোলের পেছনেও তাঁর অবদান। যা লা লিগায় খেলা আর কোনও খেলোয়াড়ের নেই। হ্যাটট্রিক করেও সুয়ারেজের মুখে দলের জয়ের কথা। তিনি বলেছেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূ্র্ণ বিষয় হল গোলগুলো দলকে খারাপ সময় কাটিয়ে জয় এনে দিয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি লক্ষ্যে পৌঁছতে।’ সুয়ারেজ আরও বলেন, ‘আমরা যন্ত্র নই, মানুষ। সব ম্যাচেই ভাল খেলা সম্ভব নয়। ডিপোর্টিভোর বিরুদ্ধে ম্যাচ প্রমাণ করে দিয়েছে লিগ জেতার জন্য আমরা কতটা ঐক্যবদ্ধ।’ বার্সিলোনা কোচ লুই এনরিকে বলেছেন, ‘আমরা একটা অসাধারণ ম্যাচ উপহার দিলাম। দুর্দান্ত রেজাল্ট। শুরুতে সুযোগগুলো কাজে লাগাতে পেরেছি বলেই এই ফল।’ এদিকে, ডিপোর্টিভোর বিরুদ্ধে বার্সিলোনার বিরাট জয়ের পর বুধবার চাপটা খানিকটা হলেও বেড়ে গিয়েছিল। চাপটা দারুণভাবে সামলে নিল জিনেদিন জিদানের দল। ভিল্লারিয়েলকে ৩–০ গোলে হারিয়ে লা লিগার মুকুট পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা জিইয়ে রাখল রিয়েল মাদ্রিদ। প্রথমার্ধের শেষ দিকে করিম বেনজিমার গোলে এগিয়ে যায় রিয়েল। দ্বিতীয়ার্ধের ৬৯ এবং ৭৬ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান যথাক্রমে লুকাস ভাজকুয়েজ, লুকা মডরিচ। সান্তিয়াগো বের্নাব্যুতে রোনাল্ডো অ্যান্ড কোং–এর সামনে সেভাবে প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি ভিল্লারিয়েল। তবে, রিয়েল সমর্থকদের কিছুটা হলেও অস্বস্তি বাড়িয়ে রাখল খেলার একেবারে শেষ দিকে ‘সি আর সেভেন’–এর পাওয়া চোট। ব্যাকভলি মারতে গিয়ে থাইয়ে চোট পান রোনাল্ডো। পরীক্ষার পরই বোঝা যাবে তা কতটা গুরুতর। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে ম্যাঞ্চেস্টার সিটির মুখোমুখি হওয়ার আগে রিয়েল শিবিরের উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দিয়েছে এই ঘটনা। কারণ, চলতি মরশুমে এই প্রথমবার পুরো ৯০ মিনিট মাঠে থাকতে পারলেন না পর্তুগিজ মহানায়ক। অন্য ম্যাচে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ ১–০ গোলে হারিয়েছে অ্যাথলেটিক ক্লাবকে। একমাত্র গোলটি করেন ফার্নান্দো টোরেস। অ্যাটলেটিকো জেতায় চাপ বাড়ল বার্সিলোনার ওপর। দুই দলেরই ৩৪ ম্যাচে পয়েন্ট ৭৯।
লিভারপুল, ম্যান ইউয়ের জয়: প্রিমিয়ার লিগে বড় জয় পেল লিভারপুল। মার্সিসাইড ডার্বিতে ৪–০ ব্যবধানে হারাল এভার্টনকে। শেষ মিনিট ৪০ এভার্টনকে ১০ জনে খেলতে হল ফুনেস মোরি লাল কার্ড দেখায়। লিভারপুলের হয়ে গোল করেন ওরিগি, মামাদৌ শাখো, ড্যানিয়েল স্টারিজ এবং ফিলিপে কুটিনহো। ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড ২–০ ব্যবধানে ক্রিস্টাল প্যালেসকে হারিয়ে লিগ তালিকায় চার নম্বরে থাকা আর্সেনালের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলার জায়গায় চলে এল। ম্যান ইউয়ের জোড়া গোলের প্রথমটি প্যালেস ডিফেন্ডার ড্যামিয়েন ডেলানির আত্মঘাতী। দ্বিতীয়টি মাত্তিও ডারমিয়ানের।
No comments:
Post a Comment